ফটো এডিটিং সফটওয়্যার

সাধারণ ক্যামেরায় তোলা ছবিও এডিট এর পর হতে পারে অসাধারণ
Photo by Ariful Haque on Pexels.com

স্মার্টফোন এবং ইনস্টাগ্রাম ফিল্টারগুলির জন্য সবাই আজকাল ফটোগ্রাফার হয়ে উঠেছে। কিন্তু সত্যিকারের ফটোগ্রাফাররা ‘র’ ছবি এডিটিং করার মূল্য জানে তাই তারা সেগুলির মধ্যে থেকে খুব ভাল ছবিগুলো এডিট করে এবং আরো অসাধারণ ছবি করে তোলেন।একটি ‘র’ ছবি ডিএসএলআর সেন্সরে দেখা একটি অপ্রয়োজনীয় ফিল্মের মতো। এক্সপোজার, নয়েজ, ফোকাস এবং প্রয়োজনীয় জিনিসগুলি হাইলাইট সহ বেশ কয়েকটি জিনিস সংশোধন করতে ছবি এডিটিং করা হয়  এবং তার ফলে একটি দারুণ ছবি তৈরি হয়। এডিটিং সফটওয়্যার নিয়ে প্রচুর পরামর্শ আছে। তবে সেসবই অ্যাডোবি ফটোশপ সম্পর্কে আলোচনা। এটা সম্ভবত সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত এডিটিং টুলস।

ছবি সুন্দর করার জন্য এডিট করতে পারেন সফটওয়্যার দিয়ে

ফটোশপ এডিটর দিয়ে সন্তুষ্ট না হলে ছবির এডিটিং সফটওয়্যার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন এডবি লাইটরুম। লাইটরুম ফটোশপের তুলনায় সরল সফটওয়্যার। এছাড়াও আছে গিম্প, লিনাক্স এ অ্যাডোবি ফটোশপের বিকল্প সফটওয়্যার হিসেবে গিম্পকে তুলনা করা যায় যদিও এটি ফটোশপের মত এত ফিচার সমৃদ্ধ নয়। তারপরেও তুলনামূলক ফ্রি এবং ওপেনসোর্স হিসেবে এটিতে অনেক ফিচারেই আছে। লিনাক্স এর পাশাপাশি উইন্ডজের জন্য এর আলাদা ভার্সন রয়েছে। এছাড়া এক্সএনরেট্রো, এটি দিয়ে ফটো এবং ইমেজগুলোতে অসাধারন স্টাইল এবং ইফেক্ট যোগ করতে পারবেন। ছবি এডিটিং করার জন্য এটি চমৎকার একটি সফটওয়্যার। নতুন কম্পিউটার ব্যবহারকারী হলেও এটি ব্যবহার করতে পারবেন খুব সহজে। ব্যবহার করতে পারেন পেইন্টডটনেট দ্রুত ছবি সম্পাদনার জন্য এতে আছে লেয়ার, লেভেল ও কার্ভ নামের তিন সুবিধা। কিংবা ফটোস্কেপ, এই সফটওয়্যার এর অন্যতম একটি বৈশিষ্ট্য হল, এটিতে বেশ কিছু দারুণ কাজের টুলস আছে। যেমন, ভিউয়ার, এডিটর, ব্যাচ প্রসেসর, ফট কনভার্টার, ফটো রিনেম টুলস, প্রিন্ট লেয়াউট টুলস, স্ক্রিন ক্যাপচার টুলস, কালার পিক টুলসসহ দারুণ কিছু টুলস। এছাড়াও আছে চাসিস ড্র আইইএস, ফটোগ্রাফিকস, ফটো-পোস-প্রো, পিন্টা, ভার্চুয়াল স্টুডিও, ফটোফিল্ট, পিকমোনকি, এসিডিএসি ফটো স্টুডিও, কোরেল পেইন্টশপ প্রো, স্কাইলিয়াম লুমিনার, আফিমিটি ফটো, ওয়ান প্রো ক্যাপচার, সেরিফ অ্যাফিনিটি ফটো, ডিএক্সও ফটোল্যাব।

Leave a comment